- এতক্ষণে আসার সময় হল হে রাখহরি ? - বৃষ্টি দেখেছেন চক্কোত্তিদা ? ক্যাটস অ্যান্ড ডগস। আপনার অ্যাসিস্ট্যান্টটিকে একটু বলুন দেখি এক কাপ দার্জিলিং সাপ্লাই দিতে। আমার আবার শুগারলেস। - কলিংবেল শুনেই সে ইন্সট্রাকশন চলে গিয়েছে শিবুর কাছে। - আগের দিন পেঁয়াজিগুলো বড্ড কড়া করে ফেলেছিল। আজকে একটু কেয়ারফুলি ভাজতে বলবেন প্লীজ। - আজ করলা স্পেশাল ফ্রাই। - করলা ? - অবহেলা কোরো না ভাই। করলার যে এমন ট্রান্সফর্মেশন হতে পারে সে ' টা কামড় না বসিয়ে টের পাবে না। তিল , চালবাটা আর দু ' চারটে সিক্রেট ইনগ্রেডিয়েন্ট মিলিয়ে...আমার স্পেশাল রেসিপি। - যা হোক। শিবুকে বেগুনীর কথা বলে দিতে হয়। করলা যদি বাই চান্স মুখ থুবড়ে পড়ে ? - চান্স নেই। তবে বেগুনীতে কারুর কোনওদিন ক্ষতি হয়েছে বলে শুনিনি । সে ব্যবস্থা করা যাবে। যাক গে , এ ' বার আসল মালটা বের করো দেখি বাবা রাখহরি। - এত ইম্পেশেন্স নিয়ে আপনি যে কী করে রেসের মাঠে নার্ভ ধরে রাখেন চক্কোত্তিদা। - আরে ফটোফিনিশে পঞ্চাশ হাজার ফসকে গেছিল এইটিট্যুতে। তা ' তেও টেন্স হইনি। পঞ্চাশ হাজারের আজকের দিনে ভ্যালু ভেবে
তন্ময় মুখার্জীর ব্লগ