- ইয়ে...। - তুমি অসময়ে ইয়ে বললেই আমার বুক কাঁপে..। - তুমি না! বড্ড পেসিমিস্ট। - নয় নয় করে কুড়ি বছর সংসার করছি৷ তোমার এই ধান্দাবাজি "ইয়ে" আমি খুব চিনি। - শোনো না, বউ..। - মিউমিউ গলায় "ইয়ে"। কুঁইকুঁই সুরে "শোনো না"। তোমার মতিগতি আমার মোটেও ভালো ঠেকছে না৷ - বলছিলাম যে..ডিনার তো হলো..তবু কোথাও যেন ফাঁক থেকে গেছে..। - মাছের ঝোল দিয়ে দিব্যি সাবড়ে খেলে, তবু ফাঁক রয়ে গেল? পেট না ট্যাঙ্কি? - আহ, তা নয়৷ পেট ভরেছে৷ ফাঁকটা মনে৷ বুকে একটু মাইল্ড হুহু রয়ে গেছে। - ফ্রিজে মিষ্টি নেই স্যার৷ - হুহুটা মিষ্টির জন্যে নয়৷ বলছিলাম যে, বড় সাধ আমার- একটু আলু ভেজে খাবো। কুচুরমুচুর করে আলুভাজা খাবো আর মান্নাদের গান শুনব৷ - সে তো ভালো কথা৷ আলু ভেজে নাও, তার জন্য অত ঘ্যানঘ্যানানি কেন। - তোমার একটু কুঅপারেশন চাই যে৷ আলুটা কুচিয়ে দাও প্লীজ। - নোলার ছোঁকছোঁক আমার নেই৷ আলু পটল স্নোলেপার্ড যা খুশি কুচিয়ে নিয়ে ভাজোগে৷ এই রাতবিরেতে আমি আলু কাটতে পারব না৷ - ভাজব তো আমি। - কুচোবেও তুমি। - কিন্তু রামকৃষ্ণ যে বলেছেন বৌ, এক্সেলেন্স শিকেয় তুলে কোনো কাজ করবে না৷ আলু ভাজায় আমার এলেম আ
তন্ময় মুখার্জীর ব্লগ