- স্যার, বলছিলাম যে..। - কিছু বলার দরকারটা কী দত্ত? - না মানে...। - তিনটে রিপোর্ট আজ সন্ধ্যের মধ্যেই চাই। - আসলে তিনটেই এত দেরী করে হাতে পেলাম..। - ওরে আমার নেকুচন্দ্র ঘ্যানঘ্যানবাহাদুর রে৷ রিপোর্টের ফরমায়েশ নাকি দেরী করে হাতে পেয়েছেন। শোনো, বড়সাহেবকে তো তোমায় জবাবদিহি করতে হয় না, আমায় করতে হয়৷ রিপোর্ট তিনটে আজকেই চাই...। যেমন ভাবে খুশি কাগেরঠ্যাংবগেরঠ্যাং সাজিয়ে দাও, কিন্তু দিতে হবেই৷ - না মানে বলছিলাম যে..। - আবার! আবার বলবে? কাজ ফেলে এত গপ্পগুজবের সময় পাও কোথা থেকে? - ইয়ে, গল্পগুজব নয়৷ একটা জরুরী পার্সোনাল দরকারে..। - অফিসে পার্সোনাল দরকার টেনে আনার দরকারটাই বা কী? দেখো দত্ত, তিনটে রিপোর্ট আমার মেলে আর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই চাই..। - কিন্তু রিপোর্টগুলো ভালোভাবে তৈরি করতে তো সময় দরকার। ব্যাপারগুলো কম্পলিকেটেড..। - এই শুরু অজুহাত। - কিন্তু এক্সেলেন্সের পয়েন্ট অফ ভিউ থেকে..। - ও'সব শৌখিন ইংরেজি কফিহাউসের দেখনাই ফিল্ম ক্রিটিসিজমে ঝেড়ো দত্ত। অফিসে নয়। আর এক্সেলেন্সের ঝোল দিয়ে বরং কাল দুপুরে ভাত মেখে খেয়ো৷ এখন দয়া করে রিপোর্ট তিনটে ইমিডিয়েটলি জমা করো নয়ত বড়সাহেব আমায় আস্ত
তন্ময় মুখার্জীর ব্লগ