আমি খেলা দেখি খেলার ভালোমন্দ, ইতিহাস-ভূগোল, টেকনিক-বেটেকনিক বুঝি বলে নয়৷ দেখি, কারণ গ্যালারি (আহ্, টিভির সামনেটাও গ্যালারি) লম্ফঝম্পের সুযোগ করে দেয়। ওই লম্ফঝম্পই আমার জীবনের জিম। আর আজ; পকেটে ওয়ার্ল্ডকাপ৷ রাত্রে বিরিয়ানি৷ ইয়ে, এ'টাই আমার দেখা প্রথম আন্ডারনাইনটিন ফাইনাল (না, এর আগে ছেলেদের আন্ডার নাইনটিন ফাইনালও দেখিনি)। আজ ম্যাচ দেখতে বসে জানলাম যে এই টীমে চুঁচুড়ার মেয়ে আছে। চুঁচুড়া; মানে তো প্রায়-পাড়া। সেই তিতাস সাধু আজ ফাইনালের সেরা খেলোয়াড়৷ দু'তিনবার ইন্টারভিউয়ের সময় আলাদা করে টিভিরে এলো; কথাবার্তা কী ঝকঝকে, ভাবনাচিন্তা কী সুস্পষ্ট৷ ম্যাচ শেষে আরও জানলাম; ওই নখ-চেবানো পরিস্থিতিতে জরুরী ইনিংস খেলা তৃষা নাকি ইন্ডয়ানঅয়েলের স্পোর্টস স্কলারশিপ হোল্ডার। খেলাধুলোর এই একটা ব্যাপার; বুক বাজিয়ে বলা যায়; ওই দ্যাখো, ও আমার পাড়ার, আমার শহরের, আমার রাজ্যের, ইত্যাদি। ইত্যাদি৷ এইভাবে তাদের ভালোমন্দতে ব্যক্তিগত ইনভেস্টমেন্ট টেনে আনা। আর ইনভেস্টমেন্টের ঠাকুর্দা? সুর করে "ইন্ডিয়া ইন্ডিয়া" চেল্লামেল্লি৷ সে প্রসঙ্গে বলি; ক্যাপ্টেন শেফালি (শাফালি বলব?) ভার্মার প্রেজেন্টেশনের ইন্টার
তন্ময় মুখার্জীর ব্লগ