দিব্যকান্তি দাশগুপ্ত! কসবায় বাড়ি, শখ ফটোগ্রাফি, চাউমিন বানানো এবং বস্তাপচা সমস্ত ব্লগ পড়া। আমার সঙ্গে আলাপ ব্লগ সূত্রেই। মুদ্রাদোষ হিসেবে সক্কলকে স্যার বলে ডাকেন। ভারী অমায়িক কিন্তু টেম্পরামেণ্টল মানুষ। গতকাল, একটি বাংলা নিউজ চ্যানেলের ফুটেজে দেখি ভদ্রলোক “দাদা থেকে দাদু” ক্যাপশন লাগানো একটা সৌরভ গাঙ্গুলীর ছবি নিয়ে ইডেন গার্ডেনের সামনে দূম দাম চিল্লিয়ে চলেছেন। ভদ্রলোকের মোবাইল নম্বর কাছেই ছিল। ডায়াল করতেই হালুম গলায় ফোনে ধরলেন, “আররে বলুন সার, কি খবর” “দাদা থেকে দাদু”এর ইস্যু তে ক্লারিফিকেশন চাইতেই দিব্যবাবু জানিয়ে দিলেন যে কলকাতার ইনসাল্ট সইতে না পেরেই তিনি দাদা হঠাও ক্যামপেনে এগিয়ে এসেছেন। “ আরে মশাই একের পর এক হার, প্লাস এই ভদ্রলোকের ঠুকঠুক, টলারেট করা যায়? কলকাতার মান ইজ্জত বসিয়ে দিল? ক্যাপ্টেনের কি যোগদান আছে বলুন এই টিমে?শাহরুখবাবুর কাছে মাস-পিটিশন পাঠাতে হবে এই দাদা-রুপি-দাদুকে এলিমিনেট করতে” এহেন প্রচুর কথা আবেগ নিয়ে বোঝালেন, বাঙালির ক্যারেক্টার যে এখনো সত্যি বলতে ডরায় না, সেটা প্রমাণ করতেই হবে, তা সে ন্যানো হোক কি দাদা, সত্যি বলতে গিয়ে নার্ভাস হলে চলবে না! এত
তন্ময় মুখার্জীর ব্লগ