- বিনোদ, তোর মাথাটা গেছে! - সে কী...। - তোর খামখেয়ালিপনা এ'বার পাগলামোর পর্যায় চলে যাচ্ছে। তোর এই অসভ্যতাগুলো আমি সেক্রেটারি হিসেবে সহ্য করতে পারি। কিন্তু বন্ধু হিসেবে তোকে সাবধান করে দেওয়াটা আমার কর্তব্য৷ - তুই কি আমার কাছে শুধুই একজন সেক্রেটারি রে বিশে? - তা নই বলেই মেগাস্টার বিনোদ দত্তর সামনে বুক ঠুকে কথাগুলো বলতে পারছি। কিন্তু বিনোদ, শুনে রাখ। পাবলিক তোর এই পাগলামো বেশি দিন বরদাস্ত করবে না। - চা খাবি? - কথা ঘোরাস না। সিংঘানিয়া চটে বোম হয়ে আছে। আর ওকে দোষ দিই বা কী করে বল্! ওর চ্যানেলে এত বড় একটা ইভেন্টের লাইভ টেলিকাস্ট, এদ্দিনের পাবলিসিটি যেটার ফোকাসে ছিলিস তুই৷ সেটা এইভাবে গুবলেট পাকিয়ে দেওয়া; চ্যানেলের মালিক হিসেবে সিংঘানিয়া তোকে স্যু কেন করবে না বলতে পারিস? - মাতৃভাষার ভালোবাসা; বিনোদ ও বিনোদন। বেশ গালভরা একটা নাম রেখেছিল বটে সিংঘানিয়ার চ্যানেল। কী বলিস বিশে? - তোর গা চিড়বিড়ানো হাসিটা এ'বার বন্ধ কর। সিংঘানিয়ার প্রডাকশন কোম্পানি ছাড়া ইন্ডাস্ট্রি অন্ধকার। ওঁর টিভি চ্যানেলের লাইভ অনুষ্ঠানে অমন চ্যাংড়ামি করে তুই কত বড় অন্যায় করেছিস জানিস? - চ্যাংড়ামো? আমি চ্যাংড়
তন্ময় মুখার্জীর ব্লগ