- যাক বাবা, জ্ঞান ফিরল তবে আপনার ডক্টর সামন্ত। আমি তো ঘাবড়েই গেছিলাম। দুম করে অক্কা পেলে একটা বিশ্রী ব্যাপার হত। - যন্ত্রণা! - ডান হাতের আঙুলগুলোর সমস্ত নখ উপড়ে ফেলেছি ডাক্তার৷ সামান্য যন্ত্রণা তো হবেই। তবে অজ্ঞান হওয়াটা বাড়াবাড়ি। যা হোক, কম্পিউটারের পাসওয়ার্ডটা এ'বার বলবেন? নাকি বাঁহাতটা ডান হাতের সঙ্গে ম্যাচিং করে দেব? - কতবার বলেছি আমার কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড বলব না? আপনি এমন নিরেট কেন? - ধুস। আবার চিমটে গরম করতে হবে? - লে হালুয়া। বলছি তো, পাসওয়ার্ড বলব না৷ আগেও পই পই করে বললাম তবু শুনলেন না, পটপট করে নখ উপড়ে গেলেন। এমন গবেট হয়ে গুণ্ডামি করতে অসুবিধে হয় না? - চোপ হারামজাদা। - আবার ভাষার বহরও তেমনি। আনুন আপনার চিমটে। ও কম্পিউটার আপনার দ্বারা খোলা হবে না৷ আপনি এই ছিঁচকেমোই করে দিন কাটিয়ে দিন৷ এই, মাধ্যমিকে কত পেয়েছিলেন বলুন তো? - আমার আর কোনো উপায় নেই, আপনি এত কাঠি করছেন যে এ'বার আপনার চোখ না খুবলে উপায় নেই। - আরে ধ্যার। পাসওয়ার্ড বললাম তো। মহাঝামেলা। - কী বললেন? - বলব না। - জিভ টেনে ছিঁড়ে নেব। - যাব্বাবা। আপনার মাথায় কি ছিঁট আছে? - পাসওয়ার্ড বলবি বুড়ো? ওই মান
তন্ময় মুখার্জীর ব্লগ