- কী বুঝছ ভাইটি? - ছেলেপিলেরা দেখছি বড়ই উত্তেজিত। - কিন্তু তোমার মুখ দেখে তো মনে হচ্ছে বেশ ফুর্তিতেই আছ। - ব্যাজার মুখে থাকব কেন বলতে পারেন খুড়ো? - তোমার মূর্তিফূর্তি এমন টেরিফিক লেভেলে ভাঙচুর করছে। সে'সব দেখে একটু নার্ভাস হবে না? - আদিঅনন্তকাল ধরে এই ভগবানবাজি করে করে আপনার সেন্স অফ হিউমরে মরচে পড়ে গেছে দেখছি। - যাহ্, আমি আবার কী করলাম? - ভ্যাপসা গরমে ছেলেপুলেগুলো ঘেমেনেয়ে নাস্তানাবুদ হয়ে পড়েছে। এ'দিকে আপনি বৃষ্টি চার্জ করার ব্যবস্থা না করে পিএনপিসি চালিয়ে যাচ্ছেন। - বটে? মানুষ এমন গাম্বাটস্য গাম্বাট কাজ করে যাবে আর তুমি দোলনায় দুলে দুলে মাথার টিকি নাচিয়ে মজা দেখবে? - এই যে বামিয়ানে সে'বার আপনার মূর্তিগুলো সাফ করে দিলে, আপনি এখানে বসে কোন ঘ্যাম কাজটা করেছেন শুনি? - ঘ্যাম? আহ, ভাষাটাষা সামলে ভায়া। আর তাছাড়া আমি কবেকার পিস্, মূর্তিটূর্তির মায়া কবেই ত্যাগ করেছি। কিন্তু তোমরা হলে ইয়ং ঘোস্ট, বাঁদরদের বাঁদরামি তোমাদের স্পর্শ না করলে চলবে কেন? - কী জানেন খুড়ো, বেঁচে থাকতে দেখেছি প্রতিটি সৎকাজে খোঁচা মারার লোকের অভাব হয়না। মোটাবুদ্ধি, মোটাচামড়া আর গবেটসু
তন্ময় মুখার্জীর ব্লগ