Skip to main content

Posts

Showing posts from March, 2015

#MyChoice

ঠা ঠা রোদ। প্যাঁচালো লম্বা দুর্দান্ত লাইন; ভোট দেওয়ার। সেই লাইনে দ্রাবিড়ের ফোকাস নিয়ে দাঁড়িয়ে অমু। ডান হাতে ছাতা, বাঁ হাতে শীর্ষেন্দুর অদ্ভুতুড়ে সিরিজের একটা বই মেলে ধরা। ঝড়ের গতিতে শীর্ষেন্দুর ভূত, ডাকাতের অ্যাডভেঞ্চার পেরিয়ে যখন বইটা খতম করলে অমু, তখন সে ইভিএম মেশিনের সামনে। হঠাৎ কী মনে হল। অমু বইটা বগল দাবা করে ঝপ করে বুথ ছেড়ে চলে এলে ভোটটা না দিয়ে। মনে মনে ভাবলে “ #MyChoice”; মুচকি হাসলে অমু।  ** অপু। নিজের উপন্যাসের খসড়া ছিঁড়েখুঁড়ে উড়িয়ে দিয়েছিল। দ্যাট মাই ফ্রেন্ড ওয়াজ হিজ চয়েস, এ ডেয়ারিং মোস্ট চয়েস।  ** - তুমি আমার বাপির দেওয়া চাকরীটা নেবে না? - না। - কেন? - ক্লার্কের কাজ আমার পোষাবে না। - টিউশানি পোষায় আর কর্পোরেটে চাকরি পোষাবে না। তোমার কী আমায় বিয়ে করার ইচ্ছে নেই? - তোমার বিয়ে করতে চাই। তোমার বাবার মাতব্বরিকে না। - তুমি চাকরিটা নেবে না? তুমি ভালো করেই জানো চাকরিটা না নিলে আমাদের বিয়ে সম্ভব নয়। আমার সাথে এতদিন প্রেম করে এখন বিয়ে করতে চাইছ না? তোমার পেটে পেটে এত শয়তানী?

নেতাজী

ভুলে গেলে চলবে না আমরা নেতাজীর দেশের লোক। সেই মত আমাদের নিজেদের ভেঙ্গেচুরে নতুন ভাবে সাজিয়ে নিতে হবে। নব আদর্শে, ইস্পাত কঠিন শৌর্যে নিজেদের প্রকাশ করতে হবে। হাতের মুঠো আর চোয়াল শক্ত করতে হবে।

নর্মাল-লার্জ-এক্সট্রা লার্জ

নর্মাল সাইজের প্রেমে – চিঠি ও শেষের কবিতার টুসকি। লার্জ সাইজের প্রেমে – পাশাপাশি বেহিসাবি হন্টন। ‘তুই’য়ের ভোল্টেজ পরিবর্তন। হঠাৎ ছাদের কোনে কব্জির মোচড়। এক্সট্রা লার্জ সাইজের প্রেমে – চোখের কাছে চোখের আত্মসমর্পণ। সেই শেষ।

শনিবার রাতের মেহফিল

গেটিং দ্য বেস্ট আউট অফ শনিবার রাত। বংপেন নির্বাচিত সেরা দশ এলিমেন্ট  ঃ   ১। দ্য রাত অফ শনিবার। হাতের সুরাপাত্রে কফি। সঞ্জীবের মামা-সিরিজের শবাব।  লেট দ্য মেহফিল বিগিন। ২। কফি কাপে একটু চুমুক।  কিশোরের "উয়ো শাম আজিব থি"র সুরে একটু হিক্‌।  মেহফিল অফ শনিবার। ৩। বিছানার বালিশ সোফায়। শাহজাদা সেলিমের পিঠ আমার ফতুয়ায় ঢেকে সে বালিশে ঢলানো হেলান। কিশোর তখন রয়েছেন "ঝুকি ঝুকি নিগাহ মে"তে।  শনিবার রাত।  ৪। টিভি বন্ধ। বই ভাঁজ করা। অসময়ে মুড়ি চানাচুরের বাটি কফি কাপের পাশে আধ-ভরপুর।  ইয়ে শনিবার কি রাত অভি জওয়ান হ্যায়।