- প্রটেস্ট করব ঘোষদা? - এ ছাড়া আর উপায় কী আছে বল৷ - মানে, একটা লিখিত রিকুয়েস্ট দেওয়া যেতেই পারে৷ আমরা সবাই মিলে যদি ম্যানেজমেন্টকে কনসিডার করতে বলি, মানে..একটু নরম সুরে যদি..। - অনুরোধ কাকুতিমিনতি তো কম করা হয়নি। জানিস তো সব৷ - কিন্তু তাই বলে অফিসের মধ্যে দিনদুপুরে স্লোগান হেঁকে সিন ক্রিয়েট করব? - সিন ক্রিয়েট? কী বলছিস! তুই খুব ভালোভাবেই জানিস যে বিমলদার চাকরিটা যাওয়াটা উচিৎ হয়নি। অন্যায়টা আমাদের চোখের সামনে ঘটেছে৷ এর পরেও তুই হেসিটেট করছিস কেন? - তোমার কী ধারণা? অফিসে হইহট্টগোল করলে বিমলদাকে ওরা ফিরিয়ে নেবে? - মে কাইন্ডলি কনসিডার বলে ঝুলোঝুলি করলে লাভ হবে কি? - তাই বলে..। শোনো ঘোষদা, এ'রকম একটা হঠকারি কিছু করলে শেষে আমাদের চাকরি নিয়ে টানাটানি পড়তে পারে৷ তার চেয়ে বরং আমরা সবাই মিলে যদি কিছু টাকাপয়সা কন্ট্রিবিউট করে বিমলদাকে সাহায্য করি..। - মৃণাল৷ এ'দিককার স্লোগান হইহল্লা নিয়ে তোকে ভাবতে হবে না৷ তুই তোর টেবিলে ফেরত যা৷ ভাবিসনা আমি রেগে বলছি, রিস্কটা আমি জানি, বুঝি। এবং, সে রিস্ক নিতে না চাওয়াটা যে অপরাধ নয় সে'টাও বিশ্বাস করি৷ শুধু একটা রিকুয়েস্ট, তুই অন্তত বিমলদাকে টাকা
তন্ময় মুখার্জীর ব্লগ