সদর দরজাটা খুলেই থ হয়ে গেলেন লালুবাবু। - আসতে পারি? - আ...আস...আসবেন? - আপনার আমতা আমতা ভাব দেখে আমি কিন্তু নিশ্চিত যে আপনি আমায় চিনতে পেরেছেন। - ম....ম...মানে...। - অবিশ্যি যোধপুর সার্কিট হাউসের স্মৃতি অত সহজে ফিকে হয়ে যাওয়ার কথাও নয়। - আ...আ...আমি কিন্তু পু...পুলি...। - পুলিশকে আমিই খবর দিয়েছি। ওই আপনার বাড়ির সামনেই যে ফার্মেসিটা, তাঁরা কল করতে দিলে। আপনার ঠিকানাই দিয়েছি। ওরা এখান থেকে আমায় পিক করে নিয়ে যাবেন। - আপনার মতলবটা কী বলুন তো মশাই? এ কী! আপনি নিজে থেকেই ঢুকে পড়লেন দেখি। - আপনার এই আর্মচেয়ারটা বেশ কমফর্টেবল। - আমি কিন্তু...! - চায়ের কথা ভেবে ব্যস্ত হবে না কিন্তু। যে কোনও জায়গার চা আমার জিভে ঠিক রোচে না। ও ব্যাপারটা কিন্তু আমি সে'বার বানিয়ে বলিনি। আর তাছাড়া হাতে সময় কম, জরুরী আলোচনাটা আগে সেরে ফেলি। আফটার অল, হাতে সময় বেশি নেই। - আপনি কিন্তু রীতমত ট্রেসপাস করেছেন। ফেলুবাবুকে একটা কল করলেই...। - ওঁর তো এখন শুনছি টিকটিকিগিরি করে বেশ ভালোই নামডাক হয়েছে। যাক, মাই বেস্ট উইশেস। তবে আপনার অত নার্ভাস হওয়ার কিছু হয়নি মিস্টার গাঙ্গুলি। আমি শুধু আপনাকে একটা জরুরী আপডেট দিতে
তন্ময় মুখার্জীর ব্লগ