- সুনেন...।
- আমায় বলছেন?
- জিঁ হাঁ। লোয়ার আপনের?
- হ্যাঁ।
- আমায় দিবেন? আপার মেরা। লেকিন নী সার্জারি হোনে কে বাদ সে..।
- আপত্তি নেই।
- ইউ আর সো কাইন্ড।
- নো প্রবলেম।
- সুনেন...।
- বলুন।
- আপনিও দিল্লী?
- হ্যাঁ।
- উখানেই থাকেন?
- আর কে পূরম। চাকরী সূত্রে। আপনি তো এ'দিকেই?
- নিউ আলিপুর। দিল্লী ট্যোয়াইস আ মান্থ। বিজনেস ট্রিপ। মাইসেল্ফ সীতারাম খন্ডেলওয়াল।
- নমস্কার। আমি অমিতাভ চ্যাটার্জী।
- নাইস টু মীট ইউ।
- মাই প্লেজার।
- আসেন। ইটা হলো থ্যাঙ্ক ইউ অফার। রসগোল্লা। ফ্রেশ। অভি ভি ওয়ার্ম আছে।
- না না, থ্যাঙ্ক ইউ। কিন্তু থাক এখন।
- আই ইনসিস্ট। প্লীজ।
- ওকে। একটা নিচ্ছি। থ্যাঙ্ক ইউ।
- আরে আরে..কোরেন কী?
- কে...কেন?
- রস নিচোড়ছেন কেনো?
- আমি রস না চিপে রসগোল্লা খাই না। সামান্য স্বাস্থ সচেতন আর কী।
- উ রসগোল্লা আপনি ডব্বায় ওয়াপস রাখিয়ে দিন সাহাব। থ্যাঙ্ক ইউ অফার ক্যান্সেল।
- কী?
- ক্যান্সেল। থ্যাঙ্ক ইউ অফার ক্যান্সেল। লোয়ার বার্থ আপনি রাখেন। আমি আপারে চড়িয়ে যাব।
- সে কী! আপনার হাঁটুর প্রবলেম?
- রস নিচোড়কে গোল্লা খানেওয়ালে সহাব। আমার প্রবলেম নী মে আছে, স্পাইন মে নহি। থ্যাঙ্ক ইউ।
- কিছু মনে করবেন না মিস্টার দত্ত...আপনার কথাবার্তাগুলো আর কিছুতেই সিরিয়াসলি নেওয়া যাচ্ছে না। - কেন? কেন বলুন তো ইন্সপেক্টর? - ভোররাতে এই থানা থেকে একশো ফুট দূরত্বে ফুটপাথে আপনাকে উপুড় হয়ে শুয়ে থাকতে দেখা যায়। - আপনার কনস্টেবল নিজের চোখে দেখেছে তো। - না না, সে'টাকে আমি কোশ্চেন করছি না। আমি শুধু সামারাইজ করছি। আপনার গায়ে দামী চিকনের পাঞ্জাবী, ঘড়িটার ডায়ালও সোনার হলে অবাক হব না। এ'রকম কাউকে বড় একটা ফুটপাথে পড়ে থাকতে দেখা যায় না। যা হোক। হরিমোহন কনস্টেবলের কাঁধে ভর দিয়ে আপনি থানায় এলেন। জলটল খেয়ে সামান্য সুস্থ বোধ করলেন। অল ইজ ওয়েল। নিঃশ্বাসে অ্যালকোহলের সামান্যতম ট্রেসও নেই। শরীরে নেই কোনও চোট আঘাত। - আমার কথা আমায় বলে কী লাভ হচ্ছে? আমি যে জরুরী ব্যাপারটা জানাতে মাঝরাতে ছুটে এসেছিলাম...সেই ব্যাপারটা দেখুন...। ব্যাপারটা আর্জেন্ট ইন্সপেক্টর মিশ্র। - আর্জেন্সিতে পরে আসছি। রাত সাড়ে তিনটে নাগাদ আপনি থানায় ছুটে এসেছিলেন। ওয়েল অ্যান্ড গুড। কিন্তু...ফুটপাথে পড়ে রইলেন কেন...। - এ'টাই, এ'টাই আমি ঠিক নিশ্চিত নই। মাথাটাথা ঘুরে গেছিল হয়ত। আফটার অল বা
Comments