-কে এসেছেন ?
-যাক এতক্ষনে অন্তত কেউ ডাক শুনেছে , বলছি দরজাটা খোল তাড়াতাড়ি।
-দরজা খোলার ভার যার ওপর সে কিছুক্ষনের জন্যে নেই। আপনি একটু অপেক্ষা করুন।
-তুই একটু প্লিজ খুলে দে না , এই এলাম। ঘেমে-নেয়ে একাকার। ভিতরে ঢুকে আগে একটু জিরিয়ে নিই।
-দরজা খোলার অধিকার যে আমার নেই ভাই। একটু দাঁড়াও, তাঁর আসার সময় হল বলে। তোমার কণ্ঠস্বর শুনে মনে হয় বয়স অল্প-তুমি করে ডাকছি।
-অবশ্যই। তুই করে বল না। আমি কিন্তু পাইকারি হারে তুই চালিয়ে থাকি।
-তোর কন্ঠস্বর চেনা ঠেকছে।
-বটে।
-হ্যাঁ ? তুই কি ...? তুই কি...?
-হ্যাঁ, আমিই। তোমার গলাও আমি বেশ চিনেছি। এ বয়েসে এ অঞ্চলে ঢুঁ মারবে ভাবিনি। মনে হয় দারোয়ান-বাবুর সহজে পাত্তা মিলবে না। একটু না হয় তোমার জন্যে নিয়ম ভাঙলাম। দাঁড়াও, দরজা খুলে দিই।
-বাঁচালি, এখানেও দেখছি কলকাতার মত ভ্যাপসা গরম।
সত্যজিৎ দরজা খুলে ঋতুপর্ণ’কে ভেতরে নিয়ে গেলেন।
4 comments:
মাইরি। জাস্ট জ্বালিয়ে দিয়েছিস্।
---
I cannot describe the brilliance of this Post in mere words... Thank You for writing this...
---
satyajit babu r context ta bujhlam na,otherwise byapok
Rituparnor ta porte giye dekhlam Rituparnor golatei kane asche kathagulo. Brilliant. Not so much for Satyajit. Satyajit er ta English e kore ekbar dekhben?
Post a Comment