- হিটলারদা, যাবেই?
- যাব না মানে? পোল্যান্ড ফোল্যান্ড ম্যাপে রাখার মানে হয় না।
- না মানে, যুদ্ধ বলে কথা। একটু ভেবেটেবে নিন।
- সব ভাবা হয়ে গেছে। সেনা নিকালো, চলো পোল্যান্ড। শুয়ে বসে গায়ে মরচে পড়ে যাচ্ছে।
- বলি রুটটা দেখেছেন হিটলারদা? জার্মানি টু পোল্যান্ড?
- কেন? কোনও গোলমাল আছে নাকি?
- পোল্যান্ডে ঢুকতে হলে বেহালার রাস্তা পেরিয়ে ঢুকতে হবে। নয়তো উপায় নেই।
- বেহালার রাস্তা?
- আজ্ঞে।
- নয়তো অন্য কোনও উপায় নেই?
- নেই গো হিটলারদা।
- অ। অন আ সেকেন্ড থট, মোহনদাসের কয়েকটা কথা বেশ মনে ধরেছে। আজ রাতে নাম সংকীর্তনের একটা আয়োজন করব ভাবছি। পোল্যান্ড আক্রমন ক্যানসেল।
- কিছু মনে করবেন না মিস্টার দত্ত...আপনার কথাবার্তাগুলো আর কিছুতেই সিরিয়াসলি নেওয়া যাচ্ছে না। - কেন? কেন বলুন তো ইন্সপেক্টর? - ভোররাতে এই থানা থেকে একশো ফুট দূরত্বে ফুটপাথে আপনাকে উপুড় হয়ে শুয়ে থাকতে দেখা যায়। - আপনার কনস্টেবল নিজের চোখে দেখেছে তো। - না না, সে'টাকে আমি কোশ্চেন করছি না। আমি শুধু সামারাইজ করছি। আপনার গায়ে দামী চিকনের পাঞ্জাবী, ঘড়িটার ডায়ালও সোনার হলে অবাক হব না। এ'রকম কাউকে বড় একটা ফুটপাথে পড়ে থাকতে দেখা যায় না। যা হোক। হরিমোহন কনস্টেবলের কাঁধে ভর দিয়ে আপনি থানায় এলেন। জলটল খেয়ে সামান্য সুস্থ বোধ করলেন। অল ইজ ওয়েল। নিঃশ্বাসে অ্যালকোহলের সামান্যতম ট্রেসও নেই। শরীরে নেই কোনও চোট আঘাত। - আমার কথা আমায় বলে কী লাভ হচ্ছে? আমি যে জরুরী ব্যাপারটা জানাতে মাঝরাতে ছুটে এসেছিলাম...সেই ব্যাপারটা দেখুন...। ব্যাপারটা আর্জেন্ট ইন্সপেক্টর মিশ্র। - আর্জেন্সিতে পরে আসছি। রাত সাড়ে তিনটে নাগাদ আপনি থানায় ছুটে এসেছিলেন। ওয়েল অ্যান্ড গুড। কিন্তু...ফুটপাথে পড়ে রইলেন কেন...। - এ'টাই, এ'টাই আমি ঠিক নিশ্চিত নই। মাথাটাথা ঘুরে গেছিল হয়ত। আফটার অল বা
Comments